হোম

আপডেট ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে এইচ এস সি(সাধারন) ও এইচ এস সি (বিএমটি) শাখায় ছাত্রী ভর্তি চলছে। ****
কলেজ সম্পর্কে কিছু কথাঃ

একটি সভ্য জাতি গঠন ও দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়নে মানব জাতীর পরিপূর্ণ বিকাশ তথা সার্বিক উন্নয়নের মূলচালিকা শক্তি। যুগোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে দেশ ও জাতি উন্নতির চরম শিখরে উঠতে পারে। আর এ লক্ষ ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের প্রচেষ্টায় ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ”চালিতাডাঙ্গা মহিলা ডিগ্রি কলেজ”। তারা উপলব্ধি করেন মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী আর এই নারী সমাজকে শিক্ষিত করতে পারলে সমাজ,দেশ ও জাতির উন্নতি সম্ভব।নারী আমাদের সমাজ ব্যবস্থার অপরিহার্য অংশ।শুধু আমাদের নয় , বিশ্ব সমাজ ব্যবস্থায় নারীর ভূমিকা ব্যপক।একটি সভ্য জাতি গঠন ও দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়নে মানব জাতীর পরিপূর্ণ বিকাশ তথা সার্বিক উন্নয়নের মূলচালিকা শক্তি। যুগোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে দেশ ও জাতি উন্নতির চরম শিখরে উঠতে পারে। আর এ লক্ষ ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়নের শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের প্রচেষ্টায় ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ”চালিতাডাঙ্গা মহিলা ডিগ্রি কলেজ”। তারা উপলব্ধি করেন মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী আর এই নারী সমাজকে শিক্ষিত করতে পারলে সমাজ,দেশ ও জাতির উন্নতি সম্ভব।নারী আমাদের সমাজ ব্যবস্থার অপরিহার্য অংশ।শুধু আমাদের নয় , বিশ্ব সমাজ ব্যবস্থায় নারীর ভূমিকা ব্যপক।

বিস্তরিত দেখুন....
কলেজের মনোগ্রামের ব্যাখ্যাঃ

মনোগ্রামের বাইরের অংশটির উপরে বাংলায় ’মোহাম্মদ নাসিম চালিতাডাঙ্গা মহিলা ডিগ্রি কলেজ’ এবং নিচে কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ লেখা এবং দুইপাশে একটি করে মোট দুইটি লাল পাঁচকোণা বিশিষ্ট তারকা রয়েছে, যা দিয়ে কলেজের সার্বিক উন্নয়নের প্রতিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। কেন্দ্রে রয়েছে বই, কলম, এবং উদীয়মান সূর্য। এখানে বই এবং কলম জ্ঞানের প্রতিক। উক্ত জ্ঞানকে শিক্ষার্থীরা উদীয়মান সূর্যের আলোর মতো চারিদিকে ছড়িয়ে দিবে। যার জন্য সূর্য প্রতিক ব্যবহৃত হয়েছে। বই প্রতিকের নিচে রয়েছে কলেজ প্রতিষ্ঠার সাল। বাহিরের লাল বেষ্টনী দ্বারা কলেজের নিরাপত্তার বিষয়টি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

বিস্তরিত দেখুন....